৳ 950
পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাদ্য হিসেবে এক নাম্বারে রাখা হয়েছে চিয়া বীজকে।
কারণ চিয়া বীজে রয়েছে অবাক করা পুষ্টিগুণ-
চিয়া বীজে রয়েছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম।
কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি।
পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন।
কলার চেয়ে ২ গুণ বেশি পটাশিয়াম।
সেলমন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড।
যার কারণেই পৃথিবীর সবচেয়ে পাওয়ারফুল সুপার ফুড বলা হয়েছে চিয়া বীজকে।
চিয়া সিডসের উপকারিতা-
▪️ চিয়া বীজ কর্মক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়।
▪️ এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
▪️ চিয়া বীজ দেহের ওজন কমাতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে।
▪️ এটি ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। কারণ এটি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে।
▪️ অধিক ক্যালসিয়াম সম্পন্ন হওয়ায় হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে এটির ভূমিকা রয়েছে।
▪️ কোলন বা মলাশয় পরিষ্কার রাখে চিয়া বীজ। ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
▪️ যে কোন ক্যান্সার প্রতিরোধে চিয়া বীজ বেশ কার্যকর।
▪️ ভালো ঘুমের ক্ষেত্রেও এটির উপকার করে।
▪️ হজম শক্তি বাড়াতেও চিয়া বীজ বেশ কার্যকর।
▪️ হাঁটুর ব্যথা ও অন্যান্য জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এই বীজ।
▪️ শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন জাতীয় পদার্থ বের করে দিতে এই বীজের ভূমিকা রয়েছে।
▪️ ত্বক, চুল ও নাক সুন্দর করতেছে বীজের ভূমিকা রাখে।
চিয়া বীজ খাওয়ার নিয়ম–
স্থান ভেদে চিয়া বীজ খাবার নিয়ম বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বিভিন্ন ফলের রসের সাথে বা পানিতে মিশিয়ে সাধারণত চিয়া বীজ খাওয়া হয়ে থাকে। স্বাদ ও ঘ্রাণ হীন হয়ে থাকে বলে অনেক দেশে রুটি বা বিস্কিটের সাথে এটি সেবন করা হয়ে থাকে। তবে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে আধাঘন্টা ভিজিয়ে রেখে খালি পেটে খেলে এর ভালো উপকার মিলে।
বাজারের চিয়া বীজ এবং আমাদের চিয়া বীজের পার্থক্য-
বাজারের চিয়া বীজে থাকে প্রচুর পরিমাণে ময়লা ধুলাবালি এবং পাথর যা খাবারের অযোগ্য।
আর আমাদের চিয়া বীজ একদমই ধুলাবালি মুক্ত ফ্রেশ।